রাত বাড়ছে। প্রিয়জন হারানোর বেদনায় ভারাতুর হাজার বছরের সুদীর্ঘ রাত।
এক অদ্ভুত ভুতুড়ে শহরের বহুতল ভবনের শেওলাপড়া ছাদে আমি দাড়িয়ে আছি। লাল গোলাপের ছোট গাছটির নিচে কয়েকটি ঝরা পাপড়ি পড়ে আছে। চারিদিকে কোনো মানুষের কোলাহল নেই ; কেবল নীরবতা। ভয়ংকর নিঃসঙ্গ নীরবতা।
একের পর এক স্মৃতিগুলো আসছে-যাচ্ছে। বুকের ভেতরটা তীব্র ব্যথায় বারবার মোচড় দিয়ে উঠছে। এই তো কদিন আগেও কত সুন্দর ছিল সবকিছু।
শেষবার ফোনে যখন কথা হয়, তখন বলেছিলাম, ‘দেখা হবে আবার দুজনার এই দুঃসময় শেষে একটি সুখী সংসারে। পোড়ো তখন খোঁপায় হাসনাহেনা।’ অথচ ওর সাথে আমার শেষ দেখা হয় ওদের বাড়ির বড় রক্তজবাগাছটির নিচে ওর কবরটায়।
[নিয়ম: ১০০ শব্দের গল্প লিখুন প্রথম আলোর সাহিত্য অনলাইন ম্যাগাজিন অন্য আলো ডটকমের জন্য। নিজের ফেসবুকের টাইমলাইনে পাবলিক করে প্রকাশ করুন। #শশব্দগল্প #ছোট্টগল্প #অন্যআলো দিতে পারেন। এই তিনটা হ্যাশট্যাশগের যেকোনো একটা থাকলে আমরা ধরে নেব এটা আপনারা অন্য আলোডট কমে প্রকাশ করতে দিতে রাজি আছেন। আপনি গল্প লিখে ফেসবুকের সাত বন্ধুকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন। তাঁদের ট্যাগ করবেন। যাঁদের ট্যাগ করবেন, তাঁরা আবার শত শব্দের একটা গল্প নিজেদের টাইমলাইনে পোস্ট করবেন। আর নিয়মকানুনগুলো গল্পের নিচে কপি পেস্ট করে দেবেন। পেশাদার লেখক হতে হবে, এমন নয়। বরং নতুন প্রতিভা, নতুন লেখক লেখা শুরু করুক…। কেউ সরাসরিও লেখা পাঠাতে পারেন: [email protected] [email protected]]