হা হা হা!
ছায়ামূর্তিটা হাসছে। কেমন অদ্ভুত আওয়াজ করে।
আমার গাটা কাটা দিয়ে উঠল। এ হাসি কোনো মানুষের হতে পারে না।
‘নীলকুঠির প্রেতাত্মা অভিশপ্ত। যাকে ধরে, না মেরে ছাড়ে না।’ দরবেশ বুড়োর কথাটা মনে পড়ল।
আমি দৌড়ে বাড়ির বাইরে চলে এলাম। আতঙ্কে হাতে-পায়ে খিল লাগার জোগাড়। সেই অবয়ব, সাদা চাদরে ঢাকা মুখ, রক্ত হিম করা হাসি আর গম্ভীর কণ্ঠস্বর—কোনোটাই মাথা থেকে সরছে না।
খেয়াল করলাম, পাঁচ শ বছরের পরিত্যক্ত বাড়িটাকে এখন আরও বেশি ভৌতিক লাগছে।
কিন্তু একটা বিষয় ঠিক মেলাতে পারছি না। ছায়ামূর্তিটার গায়ে নিকোটিনের গন্ধ পেলাম। ভূতের সাথে তামাকের কী সম্পর্ক? ওরাও কি ইদানীং তামাক খাওয়া শুরু করেছে?
খটকা! খটকা!
[নিয়ম: ১০০ শব্দের গল্প লিখুন প্রথম আলোর সাহিত্য অনলাইন ম্যাগাজিন অন্য আলো ডটকমের জন্য। নিজের ফেসবুকের টাইমলাইনে পাবলিক করে প্রকাশ করুন। #শশব্দগল্প #ছোট্টগল্প #অন্যআলো দিতে পারেন। এই তিনটা হ্যাশট্যাশগের যেকোনো একটা থাকলে আমরা ধরে নেব এটা আপনারা অন্য আলোডট কমে প্রকাশ করতে দিতে রাজি আছেন। আপনি গল্প লিখে ফেসবুকের সাত বন্ধুকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন। তাঁদের ট্যাগ করবেন। যাঁদের ট্যাগ করবেন, তাঁরা আবার শত শব্দের একটা গল্প নিজেদের টাইমলাইনে পোস্ট করবেন। আর নিয়মকানুনগুলো গল্পের নিচে কপি পেস্ট করে দেবেন। পেশাদার লেখক হতে হবে, এমন নয়। বরং নতুন প্রতিভা, নতুন লেখক লেখা শুরু করুক…। কেউ সরাসরিও লেখা পাঠাতে পারেন: [email protected] [email protected]]